Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the wordpress-seo domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/sorkariadesh/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114
Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the soledad domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/sorkariadesh/public_html/wp-includes/functions.php on line 6114 সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টের নিরাপত্তা বিধানে করণীয় - Sorkari Adesh
সোশ্যাল মিডিয়া, বিশেষ করে ফেসবুক একাউন্ট খোলার সময় আপনার যে মোবাইল নম্বর বা ইমেইল এড্রেস ব্যবহার করবেন সেগুলো সবসময় সচল রাখুন। কেননা হ্যাকার আপনার একাউন্টের পাসওয়ার্ড বা ইমেইল এড্রেস পরিবর্তন করলে সাথে সাথেই ফেসবুক হতে ইমেইল পাঠিয়ে আপনাকে (একাউন্ট হোল্ডারকে) সতর্ক করে একটি Recovery লিংক পাঠিয়ে দেয়; তাতে ক্লিক করে সহজেই হ্যাক হওয়া আইডি রিকভার করা সম্ভব।
সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্টে Two Factor Authentication অপশনটি চালু রাখুন (ফেসবুকের সেটিংস থেকে Security and login use two-factor authentication এ গিয়ে মোবাইল নম্বর কিংবা ইমেইল যুক্ত করুন)।
সরল/দুর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার না করে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। ব্যক্তিগত তথ্যের সাথে সংশ্লিষ্ট তথ্য (যেমনঃ জন্মতারিখ, নিজের নাম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম ইত্যাদি) পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।
Capital letter, small letter, number & symbol মিলিয়ে কমপক্ষে ১২ ক্যারেক্টারের শক্তিশালী
পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
ফেসবুকের ক্ষেত্রে Trusted Contact-এ ৩ থেকে ৫ জন ঘনিষ্ঠ ফেসবুক বন্ধুকে যুক্ত রাখুন। এর
ফলে আইডি হ্যাক হয়ে গেলেও তা উদ্ধার করা সহজ হবে।
সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট খোলার সময় জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নাম ও জন্মতারিখ ব্যবহার করুন। এতে আপনার আইডি হ্যাক হলে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা সহজ হবে।
জন্ম তারিখ, ফোন নাম্বারসহ অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য উন্মুক্ত রাখবেন না। এতে বিভিন্ন রকমের হয়রানি ও প্রতারণা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা সহজ হবে।
ফেসবুকের ক্ষেত্রে Privacy Settings অপশনটি ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি, পোস্টের
নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন। প্রয়োজনে প্রোফাইল লক করে রাখুন।
স্ট্যাটাস, ছবি ইত্যাদি সতর্কতার সাথে এবং প্রাইভেসি নিশ্চিত করে শেয়ার করুন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের জীবনাচরণকে যতবেশি উন্মুক্ত করবেন আপনি ততবেশি ঝুঁকিতে থাকবেন।